প্রধান ঘটনাবলী:
প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এনএসসি জরুরি বৈঠকে পাঞ্জাব ও আজাদ কাশ্মীরে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র, বিমান ও ড্রোন হামলাকে "সার্বভৌমত্বের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন" হিসাবে অভিহিত করা হয়।
বৈঠকে ভারতের কর্মকাণ্ডকে "যুদ্ধোন্মাদনা" আখ্যা দিয়ে বলা হয়, এ অঞ্চলে উত্তেজনা বৃদ্ধির সম্পূর্ণ দায় ভারতের।
আরও পড়ুনঃ
আমি প্রতিদিন $35 ইনকাম করি CPA Marketing দিয়ে | সঠিক উপায় জানুন
গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত:
জাতিসংঘ সনদের ৫১ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী আত্মরক্ষামূলক ব্যবস্থা নেওয়ার অধিকার ব্যবহার করে পাকিস্তান সশস্ত্র বাহিনীকে "প্রতিশোধমূলক ব্যবস্থা" নেওয়ার পূর্ণ ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
বৈঠকে অভিযোগ করা হয়, ভারত ইচ্ছাকৃতভাবে বেসামরিক স্থাপনা (মসজিদ ও আবাসিক এলাকা) লক্ষ্য করেছে, যাতে নারী ও শিশুসহ নিরীহ নাগরিক হতাহত হয়েছে।
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান:
পাকিস্তান বৈশ্বিক সম্প্রদায়কে ভারতকে জবাবদিহির আওতায় আনার দাবি জানিয়েছে। এনএসসি সতর্ক করে দিয়েছে, "অঞ্চলের শান্তি-স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে ভারতকে তার আগ্রাসী নীতি পরিহার করতে হবে।"
0 $type={blogger}: